বৃহস্পতিবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ২:৪৩

শিরোনাম :
রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ বরিশাল সদরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাদিস মীরের মনোনয়ন দাখিল বরিশালে তীব্র গরমে নাভিশ্বাস জনজীবন,বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ! বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে জসিম উদ্দিনের মনোনয়নপত্র দাখিল বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে এসএম জাকির হোসেনের মনোনয়নপত্র দাখিল দুই উৎসবের ছুটি শেষে বরিশাল থেকে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ ঈদ আনন্দ থাকতেই বরিশালে বইছে পহেলা বৈশাখের আনন্দ

পটুয়াখালীতে মাছের চড়া দামে অতিষ্ঠ ক্রেতা

dynamic-sidebar

সুনান বিন মাহাবুব, পটুয়াখালী ॥ পটুয়াখালী মাছের বাজার ইলিশ শুন্য হওয়ায় বর্তমানে অন্য মাছের দাম বেশি নিচ্ছে মাছ বিক্রেতারা। কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে রুই, পাবদা, গলদা চিংড়ি, কই, সরপুঁটি, তেলাপিয়া, পোয়াসহ বেশকিছু মাছের দাম বেশ চড়া দাম লক্ষ করা গেছে।

স্থানীয় কয়েকজন ক্রেতার সাথে কথা বলে জানা যায়, কিছুদিন যাবত মাছের অতিরিক্ত দামের কারনে তারা মাছ কিনতে পারছে না। স্বল্পমল্যের প্রতিকেজি মাছের দাম পূর্বের তুলনায় ২০০-৩০০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছের চড়া দামের কারণ জানতে চাইলে আরত মালিকরা বলেন, ইলিশ বিক্রি বন্ধ। এখন অন্য মাছের চাহিদা বাড়ছে। হঠাৎ চাহিদা বাড়ার কারণে বাজার একটু চড়া।
রুই প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকায়। যা অন্য সময় বিক্রি হত ২৩০-২৫০ টাকায়, চাষের কই কেজি প্রতি ৭০ টাকা বেশি দরে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি কাতল বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। যা অন্য সময় ৩০০ টাকায় বিক্রি হত। পোয়া মাছে কেজি প্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা বেশি নেয়া হচ্ছে। প্রতি কেজি পোয়ার দাম ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা। এক কেজি গলদা চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায়। যা আগের তুলনায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা বেশি।

এ প্রসঙ্গে আরেক মাছ ব্যবসায়ী বলেন, অবরোধের সময়ে সাগর ও নদীতে মাছ ধরা বন্ধ রাখতে মৎস্য বিভাগের পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড এবং নৌ বাহিনীর সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করছে। এ কারনে ইলিশ ধরা নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে সঙ্গে বরফকলগুলোও বন্ধ রাখা হয়েছে। এ কারণে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকা অভ্যন্তরীণ জলাশয়ে চাষ করা মাছ পরিবহন করা যাচ্ছে না। মাছের চাহিদা বেশি কিন্তু সরবরাহ কম। আর এ কারণেই দামটা একটু বেশি।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net