স্টাফ রিপোর্টার// নগরীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে বেড়ে উঠেছে ভ্রমন পিপাসুদের যাতায়াত। তরুন-প্রবীন থেকে শুরু করে সকলের দেখা মিলে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে।বিকাল হতে না হতেই উপচে পড়া ভীড় থাকে এসব জায়গায়।বরিশাল নগরীতে বর্তমান বেশ জনপ্রিয় বিনোদন কেন্দ্রের মধো হল, বজ্ঞবন্ধু উদ্যান(বেল পার্ক),কীর্তনখোলা নদীর পার ঘেষা বধ্যভুমি (৩০ গোডাউন), মুক্তিযোদ্ধা পার্ক,প্লার্নেট পার্ক সহ বিভিন্ন জায়গা।এসব বিনোদন স্পট গুলোতে নেই কোন যানবাহন স্লো করার সংকেত।
দেখা যায়, বর্তমানে অল্প বয়সের তরুনদের কে মোটরসাইকেল সহ বেপরোয়া ভাবে ড্রাইভ করতে।তাদের কাছে নেই কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স।এদের কে বেশির ভাগ দেখা জায় এই বিনোদন স্পট গুলোতে।বেপরোয়া গতির কারনে দুর্ঘটনার মধো পড়ে,ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা।জানা যায়, বেল পার্ক,এিশ গোডাউন,এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নেই কোন স্পিড বেকার।শিশু থেকে শুরু করে সকলেই ঘুরতে আসে বিনোদন কেন্দ্র গুলোতে।
সকলকেই পোহাতে হয় এই সড়ক দুর্ঘটনার ভোগান্তি।জানা যায়,প্রতিনিয়ত এসব বিনোদন স্পট গুলোতে হোন্ডা এক্সিডেন্ট হয়।এতে আহত হয় সকল শ্রেণি পেশার মানুষ।এ ব্যাপারে সাইফুল ইসলাম সুজন নামে এক দর্শনার্থী জানান, আমি আমার ফ্যামিলি সহ বেল পার্ক প্রায় সময় ঘুরতে আসি।কিন্ত সব সময় একটা সড়ক দুর্ঘটনা আতংকের মধো থাকি।তাই আমি চাই এখানে একটা হোন্ডা বা গাড়ি স্লো করার জন্য স্পিড বেকার দেওয়া হোক।এছাড়া আর ও অনেক দর্শনার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন যে,কিছু উঠতি বয়সী তরুনরা এত বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালায়,আমরা সব সময় আতংকের মধো থাকি।
বর্তমান সড়ক দুর্ঘটনা এক মরনব্যাধিতে পরিনত হয়েছে।এর জন্য সরকার পদক্ষেপ গ্রহন করলেও বাস্তবমুখী খুব কম দেখা জায়।তাছাড়া এসব বেপরোয়া যানবাহন এর অতিরিক্ত হর্ন বাজানোর কারনে,শব্দ দুষিত হচ্ছে বিনোদন স্পট গুলোতে।নেই কোন সারিবদ্ধ পার্কিং এর ব্যবস্থা। দেখা যায় যএতএ বাইক পার্কিং করা।
তাই যথাসম্ভব এসব বিনোদন কেন্দ্র গুলোতে অচিরেই স্পিড বেকার চায় নগরবাসী।পাশাপাশি বরিশাল সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর হস্তক্ষেপ কামনা করলে অচিরেই সমাধান হবে।
Desing & Developed BY EngineerBD.Net
Leave a Reply